ইয়া কারবালা, সালামুন ইয়া আশূরাইয়া শহীদে কারবালা,ওই শহীদে কারবালা, বাড়ায় দিলের জ্বালাঅশ্রুসজল নয়নে, কাঁদে জিন ও ইনসানে।
ইয়াযীদ ক্ষমতার লোভে, দিলো ইসলাম ছেড়েবাইয়াত হতে বলে, পাষাণ ওই কাফিরেইমামজী বাইয়াত না হয়ে, গেলেন মদীনা ছেড়েমক্কাতে বাকি জীবন, কাটাবেন বন্দেগী করে।
কুফাবাসী করে চিঠি প্রেরণ, করবে কুরবান জীবনচিঠি পেয়ে ইমামজী, কুফাতে করেন গমনওই বেঈমান কুফাবাসী, আহলে নবীর দুশমনপ্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, ইয়াযীদরে করে আপন।
ইমাম হুসাইন, পৌঁছান ওই কারবালায়নানাজীর বাণী মুবারক, স্মৃতিতে এসে যায়জালিম ইয়াযীদ বাহিনী, হুসাইনী কাফেলা আটকায়কূটকৌশল করে ওরা, যুদ্ধ করতে চায়।
অর্ধহারে, অনাহারে কাটান দিন ও রাতপাশেই রয়েছে হায়! বিশাল নদী ফোরাতপানি পান করতে দেয়না, ওই ইয়াযীদ বাহিনীপানি তৃষ্ণায় আহাজারি, করেন আহলে বাইত।
হাতে তরবারি নিয়ে, ইমামজী যান এগিয়েদুশমনকে খতম করে, জাহান্নামে দেন পাঠিয়েযুদ্ধ করেন ইমামজী, রসূলী ফায়েজ নিয়েদুঃখ কষ্ট যাতনা, কারবালা দেয় বাড়িয়ে।
ইমামজীকে কারবালায়, তীর মারে হায়!তরবারির আঘাত করে, মস্তক নিয়ে যায়আহলে নবীর আশিক, কে আছো দুনিয়ায়প্রতিশোধ নিতে চলো, আজই ওই কারবালায়।
সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০
ওই শহীদে কারবালা
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন